-
Recent Posts
- Alert – Action “Sign the Petition on the White House”: World leaders must take immediate action to stop GENOCIDE of Burmese Rohingya Minority in Myanmar. Bring Peace & Justice.
- Why West is Silent in Myanmar / Burmese GENOCIDES? Let us STOP this GENOCIDE. —- MD Rabbi Alam
- Branding: “Equality & Humanity – People Are Power” – MD Rabbi Alam, Candidate, U.S. Senate
- Is Senator Rand Paul (R – KY) getting a Step Closer to get my VOTE in 2016? Asking Senate to Declassify 28 Pages of 800 Pages 9/11 Commission Reports. If so I have a Chance to Prove that “Muslim DID NOT DO 9/11, It was the Saudi Arabia & the Counter Government Financed Inside Job”
- Where is Humanity in Burma? Where is Modern Global Community in Burma? Where is Western Media in Burma? MD Rabbi Alam.
Recent Comments
Archives
Categories
- 2014 Boston Marathon
- 9/11
- 911
- Abu Zafor Mahmood
- ALAM
- Alam for Senate
- American Muslim Political Action Committee
- AMPAC
- Bin Laden
- Buddhist
- Burma
- Burmese Genocide
- Bush
- Democratic Party
- Democrats
- Discrimination
- DNC
- Educate Homosexuals
- Election
- Election 2016
- Ferguson
- Genocide
- Global Community
- Global Warming
- Homosexuality is a Disease
- Homosexuality is not a Crime
- Humanity
- Indiana Religious Law
- Islam
- Jason Kander
- LGBT
- MAHC: Movement Against Homicide and Crimes
- MD Alam
- MD Rabbi Alam
- MDPAAC
- Michael Brown: Police Shoot 6 times and killed him on August 9 2014
- Mike Pence
- Mike Sanders
- Million Muslim March
- Million Muslim March on 9/11/13
- Minority Leadership
- Missouri
- Missouri Democratic Party
- Missouri Democratic Party Asian American Caucus
- Missouri Democratic Primary
- Missouri Primary Election
- Muslim Participation & Boston Marathon
- Muslims
- Myanmar
- National VFW Leadership
- NDECC
- NYPD Muslim Surveillance Program
- Obama
- Police State
- Politics
- Racism
- Religion Freedom Restoration Act
- Republican Party
- Republicans
- RFRA
- Rohingya
- Rohingya Genocide
- Roy Blunt
- Saddam Hussain
- Stop Homosexuality
- STOP Killing in Burma
- Terrorism
- Truthers
- U.S. Election 2016
- U.S. Senate Election 2016
- U.S. Senate Race – 2016
- UN
- Uncategorized
- United Nation
- United States of America
- US Senate
- US Senate 2016
- USA
- USNDPAAC
Meta
Gaza to New York and Tel-Aviv to Washington D.C: By Abu Zafor Mahmood
প্যালেষ্টাইন রাষ্ট্রে গাজা উপত্যকায় প্যালেষ্টাইনিদের উপর ইজরাইলি বেপরোয়া নৃশংসতা আরো অনেক ভয়াবহ আদিমতার দিকে বিশ্বের মনোযোগ ঠেলে দিয়েছে।দেখা যাচ্ছে,এটি রাষ্ট্রীয় আকাঙ্ক্ষায় পরিচালিত মধ্যযুগীয় বর্বরতা।মানবজাতির অস্তিত্বের স্বার্থে জাতিসংঘ এই বর্বরতা থামানোর পক্ষে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কিন্তু ইজরাইল জাতিসংঘের সিদ্ধান্তকে তোয়াক্কা না করার কথা জানিয়ে দিয়েছে স্পষ্ঠ কথায়।যার প্রতিক্রিয়াই অনেক প্রভাবশালী ইওরোপীয়ান রাষ্ট্র ইতিমধ্যেই তাদের রাষ্ট্রদূতকে ইজরাইল হতে তলব করেছে স্বদেশে। লাইনে আছে আরও অসংখ্য রাষ্ট্র।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এই ধরনের নৃশংসতা-ই জার্মানের হিটলার এবং তার নাজি বাহিনী ইহুদিদের উপর করতো বলেই ছিলো অভিযোগ। ধরে এনে এনে শিশু,বৃদ্ধ যুবক নির্বিশেষে ডেথ ক্যাম্প,গ্যাস চ্যাম্বার এবং এক্সটারমিনেশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে দিয়ে বদ করা হতো তাদের।হিটলারের নির্দ্দেশে পরিচালিত এই ‘হলোকাষ্টে’ ৬ মিলিয়ন ইহুদী হত্যা করা হয়েছিলো বলে জানাজানি আছে। গ্রীক শব্দ “হলোস” অর্থ সকল। ‘’কাষ্টোস’’ অর্থ আগুনে পুড়ে দেয়া।
আমার বিবেচনায় ইজরাইলের এই একই অপরাধকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলতে পারি।গোত্র বা জাতি পরিচয়ের অপরাধে হত্যা করাকে কোন রাষ্ট্রে সরকারি স্বীকৃতি থাকা বিশ্বসভ্যতার পরিপন্থী। এমন কি কোন ব্যাক্তিকে ও এই বিবেচনায় শাস্তি দেয়া অন্যায়।
তাই,ইহুদিদের প্রতি হিটলারদের এই নির্মমতা আমরা কখনও মেনে নিইনি এবং এই প্রশ্নে মানুষ হিসেবে, নির্যাতিত ইহুদীদের প্রতি আমাদের রয়েছে সহানুভূতি। ইজরাইলের ইহুদী সরকার তার দেশের বেশীর ভাগ মানুষের মতামত অগ্রাহ্য করে জাতিসংঘের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে দিয়েছে। হিটলারি মনোভাবে গাজায় মানুষ ধ্বংশ করছে,প্যালেস্তাইনীদের যায়গায় আরো ৩হাজার দালান গড়ার জন্যে সরকারি হুকুম জারি করেছে।
তাই,একই বিবেচনায় বর্তমানে আমাদের অকুণ্ঠ আন্তরিক সহানুভুতি প্যালেস্তাইনীদের প্রতি এবং নিন্দা জানাই ইজরাইল সরকারের চলমান যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের। দুনিয়ার অসংখ্য শান্তিকামী মানুষের সাথে সমর্থন জানাই ২৯ডিসেম্বরে ইজরাইল-প্যালেষ্টাইন প্রশ্নে জাতিসঙ্ঘের গৃহিত সিদ্ধান্তের প্রতি।
এ প্রসঙ্ঘে উল্লেখ্য,হিটলারের দাবী ছিলো,ইহুদিরা মানবজাতির শত্রু। তাই ইহুদিদের প্রতি ন্যায্য আচরণ হচ্ছে ওদের ভয়ানক উপস্থিতি সম্পর্কে দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়া এবং এই বিপদ নির্মূল করে মানব জাতিকে নিরাপদ রাখা।হিটলার শুধু একঠিন দাবীই করতেন না,মনে প্রানে বিশ্বাস করতেন যে,ইহুদিরা বংশানুক্রমে অবিশ্বস্থ, বিশ্বাসঘাতক, হিংসুটে, ভয়ংকর, ষড়যন্ত্রকারি এবং জন্মেছে ধ্বংসের খেলোয়াড় হয়ে।
সেই যুক্তিতে ইহুদি নিধনে তিনি মত্ত হয়ে ছিলেন বিশ্ব কাঁপানো হলোকোষ্ট সূচনার মাধ্যমে। হিটলারদের অনুসারীরা এখনো তা-ই বলে চলছে। এই হিটলারি মতামতের সাথে আমরা অনেকে একমত না হলেও তাদের এই মতামত কে যুক্তিগ্রাহ্য করে তুলছে ইজরাইল সরকারের সামরিক-রাজনীতি-সংস্কৃতি।এতে হিটলারের ইহুদী বিনাশের পক্ষে একধরনের জনমত গড়ার ক্ষেত্র ও তৈরী হচ্ছে।
এখানে আমরা কিসে সমর্থন করছি অথবা বিরোধীতা করছি তার প্রতি বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুদের কোনই তোয়াক্কা নেই। নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল তারা। তাদের ঘাড় চেহারায় হিটলারের প্রেতাত্না নৃত্য করে। হিটলার যেনো এযুগে এসে বেঞ্জামিন হয়ে গেছেন।
তাই জিউইশ নির্মমতা হতে প্যালেস্তাইনিদের বাঁচানোর লক্ষ্যে বর্তমান যুগের উপযোগী ‘এণ্টি ডিফেমেশন লীগ’ গঠনের বিবেচনা করতে হতে পারে। যা গঠন করা হয়েছিলো হিটলারি গণহত্যা হতে জিউইশদের রক্ষার সমর্থনের উদ্দেশ্যে।হিটলার চিরবিদায় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন পরাজয় কবুল করেই।
এখন ভাগ্যিস্, ইতিমধ্যেই জাতিসংঘের উদ্যোগে প্যালেস্টাইন রক্ষার নীতিগত অনুমোদন হয়েছে ইজরাইল- প্যালেস্টাইন দুই স্বাধীন রাষ্ট্র করার স্বীকৃতির মাধ্যমে।
মনে থাকার কথা,আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাস মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র জার্মান একনায়ক লৌহমানব হিটলারের ইহুদী নিধনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন চরম বর্ণবাদী যুগেও।কালো মানুষরা সেই অশিক্ষার যুগে দাসত্বের জিঞ্জিরে থেকেও হিটলারি হোলকোষ্টের প্রতিরোধের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন।
অথচ সিভিল রাইটস মুভমেন্টের প্রধান নেতা মারটিন লুথারের বিরুদ্ধে ইহুদীদের ভেতর হতেই চক্রান্তের দেয়াল গড়া হয়েছিলো। ইহুদীদের জীবন বাঁচানোর পক্ষে ভয়ানক ঝুঁকি নিয়ে যিনি দাঁড়িয়েছিলেন,তাকে স্তব্ধ করে দিতে উঠে পড়ে লেগেছিলেন উপকারভোগীরাই।
দুনিয়ার অসংখ্য সাধা মানুষদের সাথে এক হয়ে কালোরা অথচ সেদিনেও মিথ্যাও বানোয়াট অভিযোগে Crimes against humanity: namely, murder, extermination, enslavement, deportation, and other inhumane acts committed against any civilian population,before or during the war, or persecutions on political, racial or religious grounds in execution of or in connection with any crime within the jurisdiction of the Tribunal, whether or not in violation of the domestic law of the country where perpetrated.
আমেরিকান সেনেট এবং কংগ্রেস বার বার দাবী করেছে, ইজরাইল তার নাগরিকদের রক্ষার সার্থে টেরোরিষ্টদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। আমেরিকার পরাশক্তি-আইনপ্রণেতাদের মতামতের গুরুত্ব দেশে এবং সারা দুনিয়ায় অনেক উঁচুতে।এ বক্তব্যে তারা সত্য প্রমাণের চেয়ে রাজনৈতিক লক্ষ্যকে গুরুত্ব দিয়েছেন বলে ধরে নেয়া যায়।
মনে রাখা দরকার,গণতান্ত্রিক এবং নাগরিক মূল্যবোধে আমেরিকান নেতাদের বাণী সারা দুনিয়ায় আদর্শ রূপে গৃহীত হয়ে আসছে। রাজনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনুকরণীয় উদাহরণ।কিন্তু গাজা এলাকায় মানবতার বিরুদ্ধে অব্যাহত ইজরাইলি আগ্রাসনের পক্ষ-বিপক্ষের প্রশ্নে আমেরিকার অবস্থান পরিস্কারভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। নৈতিকতার বিবেচনায় মার্কিণ মর্যাদা দারুণ বিপর্যস্থ হয়েছে।
আমি বিশ্বাস করি,১৯ডিসেম্বর মায়ানমারে গিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ওবামা যে উজ্জ্বল আলোকিত সম্মান কুড়িয়ে এনেছেন,মানবতার নেতার মর্যাদায় সম্বোধন পেয়েছেন দিগন্তের সকল পর্যায় হতে। জাতিসংঘের দরবারে তা খুইয়ে দিয়ে নিজের মুখটাকে নিজের হাতেই মলিন করে নিয়েছেন। সারা দুনিয়ার নেতার মর্যাদার চেয়ে মার্কিণ নীতিগত আত্নঘাতি ইতিহাসের এ পাতার বড় ঘটনা হয়ে থাকবে।
অনেকে বলছেন,ইজরাইলের ব্যাপারে আমেরিকান নেতাদের এমন আভ্যন্তরীণ বাধ্যবাধকতা রয়েছে,যাতে তারা নিজের নাকে নিজে ঘা মেরে ব্যথা সহ্য করে নিয়েছেন। অন্তর্জ্বালা এবং বাস্তবতা মিশিয়ে হয়তো অভিযানে থেকেছেন তারা।
কিন্তু ইতিহাসের পাতায় এ দাগতো দাগ,আগুণে পোড়া দাগ। গোপন করার সুযোগ নেই আপাততঃ। দুনিয়ায় কোন সরকার প্রধান এতো বোকা নয় যে,নিজের স্বার্থের বিরুদ্ধে আত্নাহুতি দেয়।এখানে স্বার্থটা ওরকম।প্রেসিডেন্ট ওবামা আপোষ করেছেন প্রতিদ্বন্ধি রিপাবলিকানদের সাথে।শক্তিশালি ইজরাইলী লবির সাথে।
এমন আপোষের নজির আরো আছে। আমেরিকায় ৯/১১ঘটনার কথা বিশ্বব্যাপী জানা আছে। এনিয়ে প্রতিশোধের আক্রমণ হয়েছে আফগানিস্থানে-ইরাকে। ধ্বংসস্তূপে ছেয়ে গেছে দেশ দুটি। টু ইন টাওয়ার ধ্বংসের অভিযোগে লাগাতার হত্যা,অগ্নিসংযোগ, নিপীড়ন,বন্দীত্ব,দাসত্ব চর্চা হয়েছে।
এ অভিযোগকে অজুহাত করে ভীষণ ভয়ার্ত পরিস্থিতি বানানো হয়েছে। ৯সেপ্টেমবরের পর হতে জঙ্গলের জন্তু জানোয়ারকেও মানুষ এতো ভয় পায়নি,যত ভয় মানুষ প্রেসিডেণ্ট বুশ নামটাকে পায়। ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংশ করা হয়েছে আকাশ মাটি কাঁপিয়ে।
কিন্তু আজ পর্যন্ত বিশ্বকে আমেরিকান সেনেট এবং কংগ্রেস জানাতে পারেনি ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে কেন হামলা হয়েছে? কারা খেলেছে এই মহাধংসলীলা? কার এতো ঔদ্ধত্য যে আমেরিকার বুকের এতো উঁচুতে বার বার বিমান হামলা করে বিশ্বকে ভয় পাইয়ে দিতে পারে এবং আমেরিকাকে দুনিয়ার সবচেয়ে ভীত এবং দূর্বল রাষ্ট্র প্রমাণের সুযোগ নিতে পারে?
এ প্রসঙ্গে পরিস্কার সন্দেহ; জাতিসংঘের নির্দেশনাকে,দুনিয়ার রাষ্ট্রসমূহের একক সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটকে ক্ষনিকেই উপেক্ষা করার জন্যে সাহস দেখাতে পারার হিম্মত দেখিয়ে আমার মনোযোগ কাছে নিয়েছে ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। যাকে আমি মনে করি,জার্মানের হিটলারের সগোত্রীয় রাজনীতিক-যোদ্ধা। তার মাথায় ঘুরে আদিম মধ্যযুগ,বর্বরতা। মানুষ এবং সভ্যতা নির্মুল করা যার কাছে মহাউৎসব।
Haaretz এর উদ্বৃতি দিয়ে বলা যায়,ইজরাইলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এলি ঈশাই বলেছেন,
Israel’s attacks on Gaza: “The goal of the operation is to send Gaza back to the Middle Ages.” গাজায় ইজরাইলের আক্রমণের লক্ষ্য হচ্ছে,গাজাকে মধ্যযুগে পাঠিয়ে দেয়া। ঠিকই তারা মধ্যযুগীয় বর্বরতা চালিয়ে নিজেদের প্রকৃত পরিচয় দিচ্ছেন।নিজের সীমান্তে মধ্যযুগীয় বর্বরতা দেখাতে যায় কারা?
আমার বিশ্বাস, ধ্বংস করে নিজদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ নেতানিয়াহু বেঞ্জামিনরাই করার সাহস রাখেন। এ ফন্দির সাহস আর কারো থাকতে পারে বিশ্বাস করা কঠিন। যা জেনেও কখনো আমেরিকার সেনেট এবং কংগ্রেস টু শব্দটিও করবেনা। মিত্রের অপরাধের দায় এবং বদনামের দোষ ঠেলে দেবেন নীরিহের উপর।
যা অবশেষে চাপিয়ে দিয়েছেনও মুসলমান দরবেশ,নামাজি,ফকির গরীবদের উপর। বলা যায়, বর্তমান যুগে সারা দুনিয়ার মুসলমান রাষ্ট্রগুলোর সবার শক্তি একজোট করলেও আমেরিকার নিউইয়র্কে এসে এতোবড় অভিযান পরিচালনার সাহস করার কথা চিন্তাও করা যায়না। অথচ এই অঘটনের মাধ্যমে আমেরিকান জনগণকে মুসলমান বিদ্বেষী করার সুযোগ নেয়া হয়ে গেলো। বিভক্ত জাতি যত বড়ই হোক, বিভক্তরা কি কখনো শক্তিশালী?
মার্কিণ ডেমোক্র্যাট একজন ইমিগ্র্যাণ্ট পলিশিয়ান এবং ইরাক যুদ্ধে সাবেক আর্মি সার্জেন্ট মোহাম্মদ রাব্বী আলমকে (http://www.facebook.com/md4us) অনেক ইহুদী সাংবাদিক (http://freebeacon.com/) ‘সেক্রেটারী অব ট্রুথ’ (http://freebeacon.com/secretary-of-truth/) বলে ঠাট্টা মস্কারি করে অনেক লিখেছেন সংবাদ ও করেছেন। ৭আগষ্ট ২০১২ নির্বাচনে মিজৌরি রাজ্যে সেক্রেটারি অব ষ্টেটের পদে প্রধান প্রতিদ্বন্ধি হবার পর হতে চলছে ইহুদী বন্ধুদের এই ইয়ার্কি। তিনি এ সংক্রান্ত বিষয়ে জোরালো প্রশ্ন তুলে কড়া বক্তৃতা করে আসছেন বলে তাকে একটু থু মারতে পারলে যেনো তারা খুশী হন।
থু মেরে সব কিছু গোপন করা গেলে বলতাম,থু মারতেই থাকো। মারতেই থাকো। কিন্তু ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংসের ঘটনা যে দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। এর রহস্য গোপন তোমরা কদিন রাখবে দোস্ত? এখানেও ফেল মারবে।এ সত্য বের হবেই,আমেরিকার প্রেসিডেন্টকেই দায়িত্ব নিতে হবে এসত্য প্রকাশের। সে দিন ও বেশী দূরে নয়।
আমেরিকার সিআইএ এবং এফবিআই দুনিয়ার সবচেয়ে দক্ষ এবং শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা। এদুটোকে অহরহ গোয়েন্দা ওস্তাদ বলা হয়।তাদের তদন্তে নিশ্চয়ই প্রকৃত ঘটনার তথ্য উদ্ঘাটিত হয়েছে বহু আগে। প্রচলিত ধারায় তদন্ত রিপোর্টের ৩৫% শতাংশ ছাড়া হয়েছে কৌশলগত কারণে। কিন্তু উল্লেখিত শতাংশের তথ্যের মধ্যে আবার তার ৬৫%শতাংশ ব্ল্যাক আউট করা হয়েছে অতি গোপন উদ্দেশ্যে।
কিন্তু রহস্যটা অন্যখানে,আমেরিকান সরকারের গোয়েন্দা তদন্তের এই দলিল গোপনে চাপা রাখা আছে আমেরিকান নাগরিকদের ঠকিয়ে। এতো জটিল ও বিপজ্জনক বন্ধুদের পরিচয় জানা হতে বঞ্চিত রাখা হয়েছে দেশের মালিক-নাগরিকদেরকে। নাগরিকরা এখনো দেখতে পাননি নিজেদের ভেতরের আসল চেহারা।দেখানো হয়না।
তাহলে এই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংসযজ্ঞ কি গুরুত্বহীন? নাকি তদন্তের দলিলে কেঁচো টান্তে গিয়ে সাপ এসে গেছে? এমন মিত্র সাপের নাম বলায় ঝুঁকি আছে ,যা প্রকাশ করলে নিজের থুথু উপর থেকে নিজের মুখেই পড়বে?
আবু জাফর মাহমুদঃ (Abu Zafor Mahmood)
(http://www.facebook.com/azmnyc
(Civil Rights Leader)
(http://www.facebook.com/azmnyc
(Civil Rights Leader)
স্বাধীনতা যোদ্ধা,মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতি বিশ্লেষক। নিউইয়র্কঃ ৫ডিসেম্বর ২০১২)
This entry was posted in 9/11, Abu Zafor Mahmood, American Muslim Political Action Committee, AMPAC, Bin Laden, Bush, Democrats, DNC, MD Alam, MD Rabbi Alam, MDPAAC, Million Muslim March, Million Muslim March on 9/11/13, Minority Leadership, NDECC, Obama, Saddam Hussain, Truthers, US Senate, US Senate 2016, USNDPAAC and tagged 9/11, 9/11 Full Commission Reports, 9/11/13, Abu Zafor Mahmood, American Muslim Political Action Committee (AMPAC), AMPAC, MD Alam, MD Rabbi Alam, Million Muslim March, Secretary of State, Secretary of Truth. Bookmark the permalink.